দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর অবশেষে ১০ মে বুধবার থেকে শুরু হয়েছিল উত্তর জেলার আর্যভট্ট আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় নির্মানের জমি ফিল্টারিং কাজ, উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলার উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা, এবং যুবরাজনগর বিধানসভার পশ্চিম তিলথৈ ও বিলথৈ পঞ্চায়েতের মধ্যবর্তী পালগাঁও এলাকায় আর্যভট্ট আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য জায়গা হস্তান্তর করা হয় গত ১১ই মে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট ৷ এদিন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টের সেক্রেটারি রমন কুমার মালফান এর উপস্থিতিতে উত্তর জেলার ডেপুটি কালেক্টর দিব্যশ্রী দাসগুপ্ত সহ তহশিল দপ্তরের কর্মীরা ইউনিভার্সিটির জন্য নির্ধারিত জায়গা ডিমারকেশন করে মোট ২৫ একর জায়গা ইউনিভার্সিটির কর্তৃপক্ষের হাতে হস্তান্তর করেছেন ৷ এই বিশ্ববিদ্যালয়টি হলে উত্তর জেলার অর্থনৈতিক এবং সামাজিক অবস্থার বিশাল এক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে ৷ যেভাবে তরিঘরি করে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ এগিয়ে চলছে তাতে উত্তর জেলার মানুষ একটি বিশাল প্রাপ্তি উপলদ্ধি করতে পারবে বলেও আশা ব্যক্ত করেন ৷ উল্লেখ্য, বিজ্ঞান বিভাগের প্রতিটি ক্ষেত্রে লেখাপড়ার সুযোগ সুবিধা থাকছে এই আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৷ রাজ্য ও বহিরাজ্যের এবং আন্তর্জাতিক স্তরের অনেক ছাত্রছাত্রী এখানে অধ্যয়ন করতে আসবে বলেও বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায় ৷ তবে এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে উত্তর জেলার পাশাপাশি ঊনোকোটি জেলা এবং ধলাই জেলারও সুনাম বৃদ্ধি পাবে ৷
এ নিয়ে আজ ১৩ই মে শনিবার আর্যভট্ট আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারি আর.কে রোশন যুবরাজনগর বিধানসভার বিধায়ক শৈলেন্দ্র চন্দ্র নাথের নিকট জল,বিদ্যুৎ ও রাস্তার জন্য আবেদন করেন ৷ এদিন বিধায়ক শৈলেন্দ্র চন্দ্র নাথ এই আর্যভট্ট আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সকল রকম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন ৷